আমার যেসব মন্তব্য
- বানী চিরন্তনী
- Dec 11, 2009
- 2 min read
>লাল ফিতে দিয়ে যদি কষ্ট বেঁধে রাখা যেত তবে কষ্টের আঁধারে কিছু নষ্ট অভিব্যক্তিকেও মুচে নেয়া যেত। সব মানুষই কষ্ট বহন করে চলে। কারো কষ্ট চোখে দেখা যায়। কারো কষ্ট বড়। কারো ছোট। কারো কষ্ট চোখে দেখা যায়না!
>দুটি সময়ই সুখের নয়!প্রেমিকা তোমাকে ছেড়ে চলে গেছে। দ্বীতিয়ত সে তোমার সাথেই আছে।-আমার ধারনা মাত্র।
>কথা ভুল হয়ে যায়,বুদ্ধিরা হারিয়ে যায়,বুদ্ধিমান বোকা হয়ে যায়,প্রিয় মানুষটি যখন সামনে।
>দিন যতই গভীর হয় তোমার স্পর্শকাতর সময়গুলো আমাকে নিবিড় করে দেয়। আলোতে ডুবে যায় সময়। অন্ধকার আসে অবেলায়। কালো বাতাশে অপলক একা থাকা আর তোমার চোখে আমার বৃষ্টি কল্পনায় ঝড়া পাতার গান। ব্যর্থ হতেই ভালোবাসি।
>আমার মতে একটা বিষধর সাপের যত বিষ আছে তারচেয়ে বেশি বিষ থাকে একজন নারীর কাছে।
>যার সঙ্গে যার ভালোবাসা,সেইতো মজা লুটিলো।
>হাতেগুনা কয়েকজন ব্যতিত সবাই স্বাধীনতার স্বপক্ষে ছিলো মুক্তিযোদ্ধের বিপ্লবী সময়ে। রাজাকাররা টার্গেট হয়েছে। তাদের অববস্থানও ভালো ঠেকেনি। ভবিষ্যতেও তাদের রাজাকারী পাপ মুক্তি পাবেনা। আবারও যদি আমার স্বাধীনতা নিয়ে পুতুল খেলা চলে তবে আমি হবো মুক্তিযোদ্ধা। শুধু আমি নই আমরা সবাই একচুল ছাড় দিবনা! আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।-২৬মার্চ১৭। >প্রশ্নঃ নীল আকাশে গভীর রাতে প্রদ্বীপ জ্বালায় কে?উত্তরঃ রোজ সকালে পূর্বদিকে সূর্য উঠায় যে।উপসংহারঃ কিছু প্রশ্নের এভাবেই উত্তর হয়! >কলেজে খুব পার্ট নেয়া সুন্দরী মেয়েটির স্বামী একজন বিশিষ্ট ইয়াবা খোর!আর পাত্তা না পাওয়া ছেলেটি এখন উপজেলা নির্বাহি অফিসার। যিনি মেয়েটির স্বামীকে তিন মাসের জেল দিয়েছে।-বাস্তব দৃশ্য থেকে। >লৌহ গলুক তোমার স্পর্শের স্পর্শে। কথা মালার অবরুদ্ধ শ্বাসরুদ্ধে। স্রোত বিপরীত বিতর্ক ঘেরা তুমি। অপ্সরী। তোমাকে ভালোবাসার অধিকার হয়ে উঠেনা আমাদের! >রৌদ জ্বলে ভিজে যায় শরীর। অস্পষ্ট আলোক বার্তা ছুঁয়ে দেয় অকল্পনীয় অনুরাগ। সব সময় মন ভালো থাকার চুক্তি করা হয়নি।আজ আমার মন ভালো নেই.. >কখনো যদি দেখো আকাশটা নেই। সূর্যটাকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। চারিদিকে ঘোর অন্ধকার। তার মানে এখনো সকাল হয়নি। মানুষ চেনার এখনো সময় আছে..! >প্রত্যেক মানুষের দুটি রূপ থাকে।একটি ভালো অপরটি মন্দ।ভালোটির অপেক্ষা মন্দটিই সবচেয়ে দ্রুত ছড়ায়। ভালোর গতি ধীরস্থির! >ক্যালকুলেটার নিয়ে সবকিছু হিসাব করা যায়না। সবাই বিক্রেতা নয়। সবকিছুুতে বানিজ্য হয়না। >কষ্ট লাগে,যখন সত্য বলতে বাধাঁ আসে। >এ পর্যায়ে একটা কঠিন কিছু আবিস্কার করলাম-জিবণ যতটা সহজ ভাবা হয় ততটা সহজ নয়! >মেঘ রুদ্র কালো বসন্ত সন্ধ্যার আলোয় অনামিকা তুমি হাত ধরোনা স্পর্শ হয়ে যাবে। তুমি চাঁদ নও তাঁরা, অদ্ভুদ ঘুমন্ত নিঝুম নিভৃত আলোর অালতো প্রদ্বীপ। তুমি মেঘ বৃষ্টি সৃস্টির নিদারুন কারুকাজ। বকুল ফুল খোপা খোলা রাঙ্গামাটির কোন এক প্রকৃতিতে তুমি আমার জননী সন্তানের। অপেক্ষা.. >তিনি জন্ম দিয়েছেন অবিশুদ্ধতা। তিনি ঘৃণা করেন পাপ। কিন্তু পাপি। মুখোশ আর রুপ বড়ই পার্থক্য। অমানুষ নয় মানুষ তারা অমানষিক। জ্ঞানী নয় জ্ঞুনী তারা অজ্ঞানী। >জলনুপুরে ছদ্মপুরীর নগরীতে হলুদ লেম্পোস্টের আলোতে বিকিরণ তোমার সৌন্দর্য আর দিনালোকে তুমি। বড়ই পার্থক্য। >বিভক্ত উম্মাদনায় ফাঁসির কাস্টে দড়ির অপেক্ষায় রাতের সূর্যস্নানে জেগে থাকা সত্বার কথোপকতন। তুমি আমার হবেনা। >জানালার আলো ছেড়ে দাও! সূর্য দেখো বন্ধ করো চোখ। ভেঙ্গে দাও কপাট। স্পর্শ করো রঙধনু। ঝুলে থাকা লাশের পাশ ঘেঁসে মুক্তি দাও দির্ঘশ্বাস। মুক্তি নাও। আমরা করবো জয়! >আজ গর্বের দিন, আমি গর্বিত। ২১ফেব্রুয়ারী। >একমাত্র ধর্মই মানুষের মাঝে পার্থক্য দিয়েছে, রক্ত কিন্তু লাল! >
Comentários